# ১৯৮৮ সালে প্রতিষ্ঠিত রাষ্ট্রীয় এবং আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি প্রাপ্ত, বাংলাদেশের প্রথম এবং সর্বাধুনিক মাদকাসক্তি ও মানসিক সমস্যা চিকিৎসা কেন্দ্র।
# বাংলাদেশের প্রথম মাদকাসক্তি বিশেষজ্ঞ ও চিকিৎসক মুক্তি’র চীফ কনসালটেন্ট ও ব্যাস্থাপনা পরিচালক ডা: আলী আসকার কোরেশী’র প্রত্যক্ষ তত্ত¦াবধানে চিকিৎসা করা হয়। তিনি যুক্তরাষ্ট্র এবং যুক্তরাজ্য থেকে এ বিষয়ে উচ্চতর ডিগ্রী ও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেছেন।
# প্রায় দুই যুগের ব্যাপক ও বিস্তৃত অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বাংলাদেশের একমাত্র প্রাতিষ্ঠানিক হাসপাতাল।
# ঢাকার অভিজাত গুলশানে খোলা-মেলা প্রাকৃতিক পরিবেশে ১০০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল।
# এদেশের সর্বাধুনিক এবং প্রথম ও একমাত্র ডোপ টেস্টিং ল্যাবরেটরীতে ( Toxi-lab ) রোগী কি ধরণের নেশা করে, তা তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়।
# আউটডোর ও ইনডোর সুবিধাসহ নেশামুক্ত করণ ( Detoxification ) চিকিৎসা- ২৪ ঘন্টাই সদা প্রস্তুত, সদা জাগ্রত।
# মহিলা-পুরুষ-শিশু-কিশোর সকল বয়সের, সকল শ্রেণীর মানুষের মানুসিক ও মাদকাসক্তি সমস্যা সমাধানের সর্বোত্তম প্রতিষ্ঠান।
# হিংসাতœক,বিপন্ন, মরণাপন্ন রোগীদের হাসপাতালে আনার জন্য সুপ্রশিক্ষিত, সুদীর্ঘ কালের অভিজ্ঞতা সম্পন্ন বিশেষ টিম সহ ২৪ ঘন্টার এ্যামবুলেন্স সুবিধা।
# হাসপাতালের ভিতরে সর্বাধুনিক চিকিৎসা, রোগীদেও মানসিক সুস্থতা ফিরিয়ে আনার লক্ষে সুস্থ বিনোদন ও জিমনেসিয়ামে শরীর-চর্চার সুবিধাসহ মজবুত ও নিশ্চিত নিরাপত্তা ব্যবস্খায় চিকিৎসা। অভিভাবকদের রোগীর সাথে থাকার প্রয়োজন হয় না। মহিলা কেবিন/এসি কেবিন/এসি ওয়ার্ড/জেনারেল ওয়ার্ড।
# মনোরোগ বিশেষজ্ঞ দ্বারা নিয়মিত কাউন্সেলিং করা হয়। রোগী ও রোগীর আতœীয়-স্বজনদের জন্য স্বর্বোত্তম সুশৃংখল সার্ভিস সহ পূর্ণাঙ্গ জীবনে ফিরে আসার পূর্ণ নিশ্চয়তা।
# ২৭ বছরে এক লক্ষের বেশী রোগী চিকিৎসা নিয়ে সাফল্যেও সাথে কর্মজীবনে ফিরে গিয়েছে।
# চিকিৎসা পরবর্তী পর্যায়ে অভিভাবকদেও সমন্বয়ে রোগীদেরকে সামাজিক ও অর্থনৈতিক জীবনে বাস্তবমুখী পূনর্বাসন সহযোগীতা ও পরামর্শ দানের উম্মুক্ত ও উদার সুযোগ।